প্রেমের কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
প্রেমের কবিতা কে না শুনেন আর তা যদি হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতার লাইন তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি আজকের এই পোস্ট, যা দেখে আপনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা আবৃত্তি করতে পারবেন।
আপনারা অনেকে অনলাইনে সার্চ দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা পড়তে চান, তাদের জন্য আজকের এই পোস্টে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা ক্যাপশন পাবেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ৬০ টি প্রেমের কবিতা
সোনার তরী
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর—গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা।
- কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা।
- রাশি রাশি ভারা ভারা
- ধান কাটা হল সারা,
- ভরা নদী ক্ষুরধারা
- খরপরশা।
- কাটিতে কাটিতে ধান এল বরষা।
- একখানি ছোটো খেত, আমি একেলা,
- চারি দিকে বাঁকা জল করিছে খেলা।
- পরপারে দেখি আঁকা
- তরুছায়ামসীমাখা
- গ্রামখানি মেঘে ঢাকা
- প্রভাতবেলা–
- এ পারেতে ছোটো খেত, আমি একেলা।
- গান গেয়ে তরী বেয়ে কে আসে পারে,
- দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।
- ভরা-পালে চলে যায়,
- কোনো দিকে নাহি চায়,
- ঢেউগুলি নিরুপায়
- ভাঙে দু-ধারে–
- দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে।
- ওগো, তুমি কোথা যাও কোন্ বিদেশে,
- বারেক ভিড়াও তরী কূলেতে এসে।
- যেয়ো যেথা যেতে চাও,
- যারে খুশি তারে দাও,
- শুধু তুমি নিয়ে যাও
- ক্ষণিক হেসে
- আমার সোনার ধান কূলেতে এসে।
- যত চাও তত লও তরণী-‘পরে।
- আর আছে?– আর নাই, দিয়েছি ভরে।
- এতকাল নদীকূলে
- যাহা লয়ে ছিনু ভুলে
- সকলি দিলাম তুলে
- থরে বিথরে–
- এখন আমারে লহ করুণা করে।
- ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই– ছোটো সে তরী
- আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।
- শ্রাবণগগন ঘিরে
- ঘন মেঘ ঘুরে ফিরে,
- শূন্য নদীর তীরে
- রহিনু পড়ি–
- যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী।
আরও পড়ুন: দুবাই টাকার রেট
কত অজানারে জানাইলে তুমি
- কত অজানারে জানাইলে তুমি,কত ঘরে দিলে ঠাঁই-
- দূরকে করিলে নিকট, বন্ধু,
- পরকে করিলে ভাই।
- পুরনো আবাস ছেড়ে যাই যবে
- মনে ভেবে মরি কী জানি কী হবে,
- নূতনের মাঝে তুমি পুরাতন
- সে কথা যে ভুলে যাই।
- দূরকে করিলে নিকট, বন্ধু,
- পরকে করিলে ভাই।
- জীবনে মরণে নিখিল ভুবনে
- যখনি যেখানে লবে,
- চির জনমের পরিচিত ওহে,
- তুমিই চিনাবে সবে।
- তোমারে জানিলে নাহি কেহ পর,
- নাহি কোন মানা, নাহি কোন ডর,
- সবারে মিলায়ে তুমি জাগিতেছ-
- দেখা যেন সদা পাই।
- দূরকে করিলে নিকট, বন্ধু,
- পরকে করিলে ভাই।
আরও পড়ুন: male মানে কি ছেলে না মেয়ে
আমি চিরকাল রবে বিনোদিন
- চিরকাল রবে মোর প্রেমের কাঙাল,
- এ কথা বলিতে চাও বোলো।
- এই ক্ষণটুকু হোক সেই চিরকাল –
- তার পরে যদি তুমি ভোল
- মনে করাব না আমি শপথ তোমার,
- আসা যাওয়া দু দিকেই খোলা রবে দ্বার –
- যাবার সময় হলে যেয়ো সহজেই,
- আবার আসিতে হয় এসো।
- সংশয় যদি রয় তাহে ক্ষতি নেই,
- তবু ভালোবাস যদি বেসো।
- বন্ধু, তোমার পথ সম্মুখে জানি,
- পশ্চাতে আমি আছি বাঁধা ।
- অশ্রুনয়নে বৃথা শিরে কর হানি
- যাত্রায় নাহি দিব বাধা।
- আমি তব জীবনের লক্ষ্য তো নহি,
- ভুলিতে ভুলিতে যাবে হে চিরবিরহী,
- তোমার যা দান তাহা রহিবে নবীন
- আমার স্মৃতির আঁখিজলে –
- আমার যা দান সেও জেনো চিরদিন
- রবে তব বিস্মৃতিতলে।
- দূরে চলে যেতে যেতে দ্বিধা করি মনে
- যদি কভু চেয়ে দেখ ফিরে,
- হয়তো দেখিবে আমি শূন্য শয়নে
- নয়ন সিক্ত আঁখিনীরে।
- মার্জনা কর যদি পাব তবে বল,
- করুণা করিলে নাহি ঘোচে আঁখিজল –
- সত্য যা দিয়েছিলে থাক্ মোর তাই,
- দিবে লাজ তার বেশি দিলে।
- দুঃখ বাঁচাতে যদি কোনোমতে চাই
- দুঃখের মূল্য না মিলে
আরও পড়ুন: রিজাইন লেটার লেখার নিয়ম
তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম
হৃদয়ে মম
তুমি রবে নীরবে
নিবিড় নিভৃত পূর্ণিমা নিশীথিনী সম
তুমি রবে নীরবে
হৃদয়ে মম
তুমি রবে নীরবে
মম জীবন যৌবন
মম অখিল ভুবন
তুমি ভরিবে গৌরবে
নিশীথিনী সম
তুমি রবে নীরবে
হৃদয়ে মম
তুমি রবে নীরবে
জাগিবে একাকী তব করুণ আঁখি
তব অঞ্চল ছায়া মোরে রহিবে ঢাকি
মম দুঃখ বেদন
মম সফল স্বপন
মম দুঃখ বেদন
মম সফল স্বপন
তুমি ভরিবে সৌরভে
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে
লেখকঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর- যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে।
- একলা চলো, একলা চলো, একলা চলো, একলা চলো রে ॥
- যদি কেউ কথা না কয়, ওরে ওরে ও অভাগা,
- যদি সবাই থাকে মুখ ফিরায়ে সবাই করে ভয়–
- তবে পরান খুলে
- ও তুই মুখ ফুটে তোর মনের কথা একলা বলো রে ॥
- যদি সবাই ফিরে যায়, ওরে ওরে ও অভাগা,
- যদি গহন পথে যাবার কালে কেউ ফিরে না চায়–
- তবে পথের কাঁটা
- ও তুই রক্তমাখা চরণতলে একলা দলো রে ॥
- যদি আলো না ধরে, ওরে ওরে ও অভাগা,
- যদি ঝড়-বাদলে আঁধার রাতে দুয়ার দেয় ঘরে–
- তবে বজ্রানলে
- আপন বুকের পাঁজর জ্বালিয়ে নিয়ে একলা জ্বলো রে
অনন্ত প্রেম
লেখকঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর- তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শতবার
- জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
- চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয় গাঁথিয়াছে গীতহার–
- কত রূপ ধরে পরেছ গলায়, নিয়েছ সে উপহার
- জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।
- যত শুনি সেই অতীত কাহিনী, প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,
- অতি পুরাতন বিরহমিলন কথা,
- অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে দেখা দেয় অবশেষে
- কালের তিমিররজনী ভেদিয়া তোমারি মুরতি এসে
- চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।
- আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি যুগলপ্রেমের স্রোতে
- অনাদি কালের হৃদয়-উৎস হতে।
- আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা কোটি প্রেমিকের মাঝে
- বিরহবিধুর নয়নসলিলে, মিলনমধুর লাজে–
- পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে।
- আজি সেই চির-দিবসের প্রেম অবসান লভিয়াছে,
- রাশি রাশি হয়ে তোমার পায়ের কাছে।
- নিখিলের সুখ, নিখিলের দুখ, নিখিল প্রাণের প্রীতি,
- একটি প্রেমের মাঝারে মিশেছে সকল প্রেমের স্মৃতি–
- সকল কালের সকল কবির গীতি।
আমার এ প্রেম নয়তো ভীরু
- এই প্রেম
- তুমি সপ্তসিন্ধু পেরিয়ে আর এসো না
- তবে তো হাজারও পৃথিবী সবুজ নিঃশ্বাস পেত !
- নীরবে নিভৃতে সূক্ষ্ম টানে চলে তোমার অশুদ্ছ লাকলা
- যেখানে হৃদয় বিঁধে স্বপ্নের কোন বিক্ষিপ্ত ঝুল বারান্দায় ।
- সুখ বিহারে শলাকার আলতো ঘর্ষণ-
- তারা ভাবে এ তো আসছে প্রেম !
- তুমি কী জানো তোমার অপব্যাখ্যা ?
- যেখানে তুমি নেই সেখানে তাদের অনুভব-
- সমুদ্র করে তিরস্কার, আকাশ ভেঙ্গে পড়ে
- জ্যোৎস্না কাঁদে, চাঁদের মলিনে দুঃখী মেঘ আড়ালে ঢাকে ।
- এই প্রেম,
- তুমি এসো না পাপড়িতে পরাগ-রেণু হয়ে
- তারা বলে অজরায় ফুল লাবণ্য হারায়
- যেখানে তোমার ঘ্রাণ নেই সেখানে তাদের ঘুম নিঃশ্বাস-
- রাত লুকিয়ে যায়, তাই সকাল বিলীন
- সন্ধ্যা ফেরে না, কারণ সেখানে নেই কোন সূর্য ।
- এই প্রেম,
- তুমি অবাক নও তো,
- তোমার উল্টো পাতার বিতাড়িত আচরণ !
- তুমি আর এসো না অদৃশ্য কোন স্বপ্নতরী মাধুর্যে
- এই তল্লাটে তুমি বিভ্রম, ঘোরলাগা নিঃস্ব অমোঘ ।
- এই প্রেম,
- তুমি আর এসো না রক্ষিত রঙে,
- ধূমায়িত কোন রঙিন পৃষ্ঠায়-
- কোন কবির ঘুম কেড়ে নিতে,
- কিংবা কোন লেখকের গল্প বাড়াতে ।
- অথবা এসো না কোন অযাচিত ঢংয়ে-
- আঁকুনির রংতুলি অগোছালে ভাসিয়ে দিতে।
- নয়তো এসো না কোন ঝংকার হয়ে-
- ফেলো না নাচুনির পদাঙ্ক দুঃখ ধ্রুপদী সৃষ্টিতে ।
আমার সোনার বাংলা
- আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
- চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি ৷৷
- ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
- মরি হায়, হায় রে–
- ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ৷৷
- কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো–
- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
- মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
- মরি হায়, হায় রে–
- মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ৷৷
- তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিলে রে,
- তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
- তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
- মরি হায়, হায় রে–
- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ৷৷
- ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
- সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
- তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
- মরি হায়, হায় রে–
- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার
- রাখাল তোমার চাষি ৷৷
- ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে–
- দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
- ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
- মরি হায়, হায় রে–
- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব’লে গলার ফাঁসি।
গীতাঞ্জলি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর—
- প্রেমের দূতকে পাঠাবে নাথ কবে।
- সকল দ্বন্দ্ব ঘুচবে আমার তবে।
- আর-যাহারা আসে আমার ঘরে
- ভয় দেখায়ে তারা শাসন করে,
- দুরন্ত মন দুয়ার দিয়ে থাকে,
- হার মানে না, ফিরায়ে দেয় সবে।
- সে এলে সব আগল যাবে ছুটে,
- সে এলে সব বাঁধন যাবে টুটে,
- ঘরে তখন রাখবে কে আর ধরে
- তার ডাকে যে সাড়া দিতেই হবে।
- আসে যখন, একলা আসে চলে,
- গলায় তাহার ফুলের মালা দোলে,
- সেই মালাতে বাঁধবে যখন টেনে
- হৃদয় আমার নেরব হয়ে রবে।
গীতাঞ্জলি 2
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর—
- মেঘের ‘পরে মেঘ জমেছে,
- আঁধার করে আসে,
- আমায় কেন বসিয়ে রাখ
- একা দ্বারের পাশে।
- কাজের দিনে নানা কাজে
- থাকি নানা লোকের মাঝে,
- আজ আমি যে বসে আছি
- তোমারি আশ্বাসে।
- আমায় কেন বসিয়ে রাখ
- একা দ্বারের পাশে।
- তুমি যদি না দেখা দাও,
- কর আমায় হেলা,
- কেমন করে কাটে আমার
- এমন বাদল-বেলা।
- দূরের পানে মেলে আঁখি
- কেবল আমি চেয়ে থাকি,
- পরান আমার কেঁদে বেড়ায়
- দুরন্ত বাতাসে।
- আমায় কেন বসিয়ে রাখ
- একা দ্বারের পাশে।
অনন্ত প্রেম –
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি
- শত রূপে শত বার
- জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।
- চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয়
- গাঁথিয়াছে গীতহার,
- কত রূপ ধরে পরেছ গলায়,
- নিয়েছ সে উপহার
- জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।
- যত শুনি সেই অতীত কাহিনী,
- প্রাচীন প্রেমের ব্যথা,
- অতি পুরাতন বিরহমিলনকথা,
- অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে
- দেখা দেয় অবশেষে
- কালের তিমিররজনী ভেদিয়া
- তোমারি মুরতি এসে,
- চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।
- আমরা দুজনে ভাসিয়া এসেছি
- যুগল প্রেমের স্রোতে
- অনাদিকালের হৃদয়-উৎস হতে।
- আমরা দুজনে করিয়াছি খেলা
- কোটি প্রেমিকের মাঝে
- বিরহবিধুর নয়নসলিলে,
- মিলনমধুর লাজে—
- পুরাতন প্রেম নিত্যনূতন সাজে।
- আজি সেই চিরদিবসের প্রেম
- অবসান লভিয়াছে
- রাশি রাশি হয়ে তোমার পায়ের কাছে।
- নিখিলের সুখ, নিখিলের দুখ,
- নিখিল প্রাণের প্রীতি,
- একটি প্রেমের মাঝারে মিশেছে
- সকল প্রেমের স্মৃতি—
- সকল কালের সকল কবির গীতি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা caption
- একাকী আমি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাকী আমি, আমার প্রেম একা, প্রাণের মধ্যে সবুজ পাখি উড়িয়ে আসে নির্জনে। একাকী আমি, আমার প্রেম একা, তোমার কাছে আমি যেন কতটা প্রেমে পূর্ণ।
- তুমি বলে থাকো – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তুমি বলে থাকো, আমি যেন শুনতে পারি তোমার কথা। হৃদয় কান্না বলে, তোমার কাছে আমার প্রতিশোধ নেই। তুমি বলে থাকো, আমি যেন শুনতে পারি তোমার কথা, তোমার কাছে যখন আমি, সেই সময় আমি ভালোবাসা ভাবি।
- আমার মনের মত মানুষ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমার মনের মত মানুষ, আমি তোমার কাছে আসি। মনের ভিতরে যে জল বেসে যায়, সে আমার হাসি। আমি তোমার কাছে আসি, যেতে চাই কোন কারণে, তুমি আমার বন্ধু, তুমি আমার মন বান্ধবীআমি তোমারি বন্ধু – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমি তোমারি বন্ধু, আমি তোমারি বন্ধু, আমি চাই আমার মনের শান্তি ফিরে আসুক। আমি তোমারি বন্ধু, আমি তোমারি বন্ধু, আমি চাই আমার জীবনে তুমি থাকো সবসময়।
- তোমার কাছে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তোমার কাছে যখন যাই, হৃদয় পুনঃ জাগে উঠে। সব বিপদ দূরে যায়, তোমার সাথে হয়ে যায় মোর ভালোবাসা। তোমার কাছে যখন যাই, হৃদয় পুনঃ জাগে উঠে, তোমার সাথে থাকা, তার অমূল্য মূল্য কখনও কমবে না।
- প্রেমের সুর – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রেমের সুর বাজানো, হৃদয়ে উঠে যায় সখির কাছে। মনে মনের কথা বলে, স্মৃতির আলোয় হৃদয় ভরে আসে। প্রেমের সুর বাজানো, হৃদয়ে উঠে যায় সখির কাছে, তোমার প্রেমে আমি হৃদয় ভরে থাকি, তোমার সঙ্গে সব সময়।আমার প্রেমের কবিতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমার প্রেমের কবিতা লিখবে বারণহাটের বনে, আমি জানিনা প্রেমের কত রঙ, কত রঙের ফুলে। প্রেম তোমার মধুর স্মৃতি, প্রেম তোমার স্বপ্ন, আমি যখন তোমার কাছে, মন ভরে যায় আনন্দে।
- যে দিন সে এসেছিল -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে দিন সে এসেছিল, সেই দিন আমার প্রণোয়ন। সে বললো, তুমি আমার সঙ্গে চলো, চলো যেতে দূরে।” আমি তাকে বললাম, আমি চলতে চাই তোমার পাশে, যে দিন সে এসেছিল, সেই দিন আমার প্রণোয়ন।
- এই মন হলো আর পুরাতন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই মন হলো আর পুরাতন, যে বিপদ এসেছে প্রাণে। তুমি আসে, তুমি আসে, এসে যাও না আর একবার, তুমি যখন আসবে, তখন আমি থাকবো তোমার পাশে।
- এই জীবনে আমি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই জীবনে আমি যত ভালোবাসি, তুমি বুঝতে পারবে না। আমার মনের ভাবনা, আমার প্রেম, তোমার কাছে পৌঁছাতে পারবে না। এই জীবনে আমি তোমাকে খুঁজে নিয়ে চলেছি, আমি তোমার কাছে আসবো, হাত ধরে আমার হাতে।
- যেন তোমার দেখা না পাই – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেন তোমার দেখা না পাই, আমি জীবনে তোমার প্রতীক্ষায়। আমি চেষ্টা করি তোমাকে ভুলি, কিন্তু সফল হতে পারি না। যেন তোমার দেখা না পাই, আমি তোমার কাছে যাই, তোমার দুঃখ এবং আনন্দে আমি ভাগো নানা খেলা করি।
- কখনো আসো না – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কখনো আসো না, আমি আমার জীবনে কখনো আসবেনা। তোমার কাছে আমার আগ্রহ, তোমার কাছে আমার অপেক্ষা। কখনো আসো না, আমি আমার জীবনে কখনো আসবেনা, তোমার আসবার প্রত
- কখনো আসো না – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কখনো আসো না, আমি আমার জীবনে কখনো আসবেনা। তোমার কাছে আমার আগ্রহ, তোমার কাছে আমার অপেক্ষা। কখনো আসো না, আমি আমার জীবনে কখনো আসবেনা, তোমার আসবার প্রতীক্ষা, আমার হৃদয় অপূর্ব শান্তি।
- এখানে আসিতে হবে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এখানে আসিতে হবে, আমার মনে মিলাতে হবে তোমার সাথে। এখানে আসিতে হবে, আমার মনে মিলাতে হবে তোমার সাথে। আমার জীবনে তুমি একা, এই অদ্ভুত প্রেমের আগুনে, এখানে আসিতে হবে, আমার মনে মিলাতে হবে তোমার সাথে।
- যদি হৃদয় ন যায় – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যদি হৃদয় ন যায়, তোমার কাছে যেন নেই প্রাণ, যদি হৃদয় ন যায়, তোমার কাছে যেন নেই প্রাণ। আমার হৃদয়ের কথা, আমার ভাবনা, তোমার কাছে যেন নেই প্রাণ, যদি হৃদয় ন যায়, তোমার কাছে যেন নেই প্রাণ।
- সবার আগে তোমারি ঘরে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সবার আগে তোমারি ঘরে, আমি কেন না পাই প্রবেশ? আমার মনের মাঝে সবাই, তোমার নামে সজীব রয়েছে। সবার আগে তোমারি ঘরে, আমি কেন না পাই প্রবেশ? তোমার কাছে যখন আমি, হৃদয়ে আমার বাস।
- প্রাণের কণ্ঠে কি কোনো গান – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রাণের কণ্ঠে কি কোনো গান আছে পাঠিয়ে, তোমার কাছে আমি আসবো সব বিষয় ভাবিয়া। প্রাণের কণ্ঠে কি কোনো গান আছে পাঠিয়ে, তোমার কাছে আমি আসবো সব বিষয় ভাবিয়া।
- “তুমি আমার রঙ” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তুমি আমার রঙ, আমি তোমার রঙ, আমাদের প্রেমের রঙ। হৃদয়ের মধ্যে যেন একটি আনন্দের ঝর্ণা প্রবাহিত হয়।
- তুমি যে এসেছিলে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তুমি যে এসেছিলে, হৃদয়ে আমার রঙ ফুটে উঠেছিল। আমার সব স্বপ্ন একত্রিত হয়ে, তুমি আমার কাছে হয়েছিল। তুমি যে এসেছিলে, আমার সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছিল, তুমি আমার পাশে থাকা, তার আনন্দ কখনও মিস হয় না।
- আমি শুনেছি শেষে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমি শুনেছি শেষে, প্রেম কি হয়েছে একটি রহস্য? হৃদয়ের ভেতরে কি প্রতিটি কথা লুকিয়ে থাকে নির্জনে? আমি শুনেছি শেষে, প্রেম কি হয়েছে একটি রহস্য, আমার জীবনে তুমি একা, তোমার ছায়া আমার প্রাণে।
- আমার জীবনের সাথী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমার জীবনের সাথী, তুমি আমার অমূল্য সঙ্গী। হৃদয়ে তোমার স্থান, তুমি আমার স্নেহ অপার। আমার জীবনের সাথী, তুমি আমার অমূল্য সঙ্গী, তোমার সাথে সময় কাটানো, সেই সময় হয় অপার।
- তোমার আমার প্রেম – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তোমার আমার প্রেম, এই প্রেমের কাহিনী আমরা লিখব। হৃদয়ের মধ্যে একটি অদ্ভুত প্রেমের ফুল উঠে আসবে। তোমার আমার প্রেম, এই প্রেমের কাহিনী আমরা লিখব, হৃদয়ের মধ্যে একটি অদ্ভুত প্রেমের ফুল উঠে আসবে।
- তোমার মুখের রং – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তোমার মুখের রং, সূর্যের আলো যেন বিকাশ পায়। তোমার মুখের হাসি, সুখের স্রোতে সব দূর হয়ে যায়। তোমার মুখের রং, সূর্যের আলো যেন বিকাশ পায়, তোমার মুখের মধ্যে আমি তোমার বিপদ পাইতাম যেন আমার শুধু।
FAQ
সোনার তরী কবিতা লেখক কে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অনন্ত প্রেম কবিতা লেখক কে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কে?
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একাধারে ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্পকার, চিত্রশিল্পী, সংগীতস্রষ্টা, অভিনেতা, কন্ঠশিল্পী, কবি, সমাজ-সংস্কারক এবং দার্শনিক। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য প্রথম বাঙালি হিসেবে ১৯১৩ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার লাভ করেন।
আমার সোনার বাংলা গানের লেখক কে?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পরিশেষ কথা
এই পোস্টের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা এবং ক্যাপশন গুলো জানতে পারলেন। আশা করি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা এবং Caption এই আর্টিকেল থেকে যেনে উপকৃত হবেন।
সত্য আইটির নীতিমালামেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url